প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রাণ কোম্পানির পণ্য এখন বিশ্বের ১৪৫টি দেশে পৌঁছে গেছে।রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য অবদান সরকারের কাছ থেকে পরপর ১৬ বার জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেয়ে বাংলাদেশের প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস গড়ে অ্যাগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেড, প্রাণ।


বিশ্বের এমন কিছু দেশ আছে, যেখানে বাংলাদেশের দূতাবাস নেই, অথচ প্রাণ সেখানে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছে। আজকে আর্টিকেলে প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস নিয়ে তথ্য প্রদান করা হয়েছে।



প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস



প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস

কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প দেশের অর্থনীতিতে বিশ্বদরবারেও ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। আর এই শিল্প খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশের প্রাণ কোম্পানি। প্রাণ কোম্পানি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভোক্তা পণ্য তৈরিকারী প্রতিষ্ঠানের একটি। প্রাণ- আরএফএল গ্রুপ বর্তমান ৫ হাজারের বেশি পণ্য তৈরি ও বিপণন করে থাকে।



রংপুরে ১৯৮১ সালে অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরী সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর পেনশনের টাকা দিয়ে রংপুরে ১৯৮১ সালে ফাউন্ড্রি বা টিউবওয়েল তৈরি ও আবাসন ব্যবসা শুরু করেন। 


যার নাম দেন রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডে (Rangpur Foundry Limited) যাকে সংক্ষেপে বলা হয় আর এফ এল (RFL)।পরবর্তীতে তিনি আবাসন ব্যবসা বাদ দিয়ে ফাউন্ড্রির ব্যবসায় নজর দেন। 


প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পথচলা ১৯৮১ সালে, টিউবওয়েল ও কৃষিসহায়ক যন্ত্রপাতি তৈরির মাধ্যমে শুরু হয়। পরবর্তীতে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের মালিক আমজাদ খান চৌধুরী কৃষিপণ্য উৎপাদনে আগ্রহী হয়।



১৯৮৫ সালে নরসিংদীতে স্বল্প পরিসরে জমি ইজারা নিয়ে কলা, পেঁপে, আনারস, রজনীগন্ধা ইত্যাদি চাষ করা শুরু করে। এর মধ্য দিয়েই যাত্রা শুরু খাদ্য পণ্য উৎপাদনের। ১৯৮৫ সালে কৃষিজাত পণ্য উদপাদনের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন অ্যাগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিডেট, যার ব্রান্ড নাম হলো প্রাণ।



কৃষিপণ্য উৎপাদন করতে গিয়ে লক্ষ্য করেন, দেশে অনেক পণ্য উৎপন্ন হলেও মৌসুমের সময় পণ্যের দাম কমে যায় এবং ন্যায্যমূল্য থেকে কৃষক বঞ্চিত হন। এ ছাড়া সংরক্ষণের অভাবে প্রচুর ফসল নষ্ট হয়ে যায়। তাই প্রাণ কোম্পানির মালিক কৃষিপণ্য উৎপাদনের চেয়ে খাবার প্রক্রিয়াজাতকরণে বেশি উদ্যোগী হয়। 


১৯৯৩ সালে নরসিংদীতে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত করার লক্ষ্যে একটি কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯৯৭ সালে ফ্রান্সে আনারস রপ্তানি করার মধ্য দিয়ে প্রাণ কোম্পানির পণ্য রপ্তানি শুরু হয়। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এখন প্রাণ-আরএফএল এর পণ্য সমূহ ১৪৫ টি দেশে রপ্তানি হয়। 


প্রাণ কোম্পানি প্রয়োজনীয় কাঁচামাল কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে গিয়ে তাঁদের মধ্যে দক্ষতার ঘাটতি ও প্রয়োজনীয় উপকরণের অভাব দেখে প্রাণ কোম্পানি কৃষকদের সাথে চুক্তিভিত্তিক চাষ শুরু করে। বর্তমানে প্রাণের এক লাখেরও বেশি চুক্তিভিত্তিক কৃষক রয়েছে; যাঁদের কাছ থেকে নিয়মিত আম, টমেটো, বাদাম, চাল, ডাল, আনারস, পেয়ারা, হলুদ, মরিচসহ বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ করে প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস গড়েছে।



প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস



দেশের মানুষের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে প্রচুর পরিমাণ গুঁড়ো দুধ বিদেশ থেকে আমদানি করা হতো। ফলে প্রাণ কোম্পানি দুগ্ধ খাতের উন্নয়নের কথা চিন্তা করে উত্তরাঞ্চলে প্রথম ডেইরি হাব পদ্ধতি চালু করে। বর্তমানে প্রাণ ডেইরির পাঁচটি হাবের অধীনে ১২ হাজার নিবন্ধিত খামারি রয়েছে। সেসব খামারিদেরদক্ষতা বাড়াতে ডেইরি হাব থেকে পরিচর্যা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।


প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে সাংবাদিকের সাথে এক সাক্ষাৎকারে আহসান খান চৌধুরী বলেন, "বাবাকে দেখেছি সামান্য কিছু টাকা ঋণের জন্য ব্যাংকের পরিচালকের বাসায় গিয়ে কতটা মিনতি করেছেন। নতুন একটি কারখানার জন্য ঋণ পেতে আমি অন্তত ১২০ দিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ব্যাংকে বসে ছিলাম। কত কষ্ট তখন পেতে হয়েছে।"


"অবশ্য এখন আর প্রাণ-আরএফএল কে ঋণের জন্য ব্যাংকে গিয়ে কাকুতি মিনতি করতে হয় না। ব্যাংকই নিজ উদ্যোগে তাদের ঋণ দেয়। প্রাণ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকেও ঋণ পায়। একদিনের জন্যও ঋণ খেলাপি না হওয়ায় প্রাণকে রিং দিতে পারলেই যে ব্যাংকের লাভ।"


"দেশের ১৮টি স্থানে প্রাণ-আরএফএল এর কারখানা রয়েছে যেখানে এর পণ্যসমূহ উৎপাদিত হয়ে পৌঁছে যাচ্ছে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বদরবারে। আমরা আমাদের কারখানাগুলো করেছি দেশের প্রত্যন্ত এলাকায়, যাতে স্থানীয় মানুষ বেশি করে কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়।"


প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ জানিয়েছেন, দেশের এমন কোন গ্রাম নেই, যেখানে তাদের পণ্য যায়না। দেশের কোনায় কোনায় এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বজুড়ে প্রাণ-আরএফএল এর পণ্য ছড়িয়ে দেওয়ার মূল কারিগর হলেন প্রাণ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা আমজাদ খান চৌধুরীর সুযোগ্য সন্তান বর্তমান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং সিইও আহসান খান চৌধুরী।



প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ৪৩ বছরের পথচলায় প্রাণ-আরএফএল পরিবার আজ বেশ সমৃদ্ধ। খাদ্যপণ্য, হাউসওয়্যার, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য, ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ফার্নিচার, বাইসাইকেল, লিফট, টেক্সটাইল, টয়লেট্রিজ ও ফ্লেক্সিবল প্যাকেজিংসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করছে প্রাণ-আরএফএল।



জনবল

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপে বর্তমানে ১ লাখেরও বেশি লোকবল সরাসরি কাজ করছেন, যা বেসরকারি পর্যায়ে সর্বোচ্চ।প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ওপর নির্ভরশীল আরো ৭৪ হাজারের বেশি পরিবারের জীবন ও জীবিকা। সব মিলিয়ে প্রায় ৭ লাখেরও অধিক জনগোষ্ঠী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ওপর নির্ভরশীল।


রপ্তানি ও অর্জন

বাংলাদেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণ কোম্পানির পণ্য সামগ্রী। ১৯৯৭ সালে কৌটায় আনারস রপ্তানির মধ্য দিয়ে প্রাণ কোম্পানির পণ্য রপ্তানি শুরু হয়। বর্তমানে ১৪৫টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হয় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পণ্য।


PRAN Foods, PRAN-RFL গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। প্রাণ ব্যানারের অধীনে বেশ কয়েকটি কৃষি পণ্য উৎপাদন করে। PRAN 2003 সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে একটি সহায়ক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে।


প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ দুরন্ত বাইসাইকেল বিশ্বের ১০টি দেশে রপ্তানি করছে। প্রাণ ২০১৬ সালের মার্চ মাসে আলু রপ্তানি শুরু করে। ২০১৬ সালের এপ্রিল মাস থেকে প্রাণ কোম্পানি কাসাভা রপ্তানি শুরু করে এবং প্রথম চালান, US$3 মিলিয়ন মূল্যের, নিউজিল্যান্ডে পাঠানো হয়।প্রাণ ২০২১ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ থেকে নদীপথে ভারতে রপ্তানি শুরু করে। 



জাতীয় রপ্তানি বৃদ্ধি এবং মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় রপ্তানি খাতে দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক শ্রেষ্ঠ জাতীয় রপ্তানী ট্রফি (স্বর্ণ) অর্জন করে প্রাণ এক্সপোর্টার্স লিমিটেড। একই অর্থবছরে প্রাণ এগ্রো লিমিটেড শ্রেষ্ঠ জাতীয় রপ্তানী ট্রফি (রৌপ্য) পদকও অর্জন করে। এছাড়া ২০১২-১৩ অর্থবছরে সর্বোচ্চ মূল্য সংযোজন কর পরিশোধকারী হিসেবে আরএফএলকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন সরকার।



প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস



প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির জন্য ২০১৫-১৬ অর্থবছরে  আরএফএল গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বঙ্গ প্লাস্টিক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড স্বর্ণপদক অর্জন করে। এ ছাড়া ব্রোঞ্জ পদক অর্জন করে আরএফএল গ্রুপের আরেকটি প্রতিষ্ঠান ডিউরেবল প্লাস্টিকস লিমিটেড।রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ সরকারের কাছ থেকে পরপর ১৬ বার জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেয়েছে।

 


RFL কোম্পানি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

রংপুরে ১৯৮১ সালে অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরী সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর পেনশনের টাকা দিয়ে রংপুরে ১৯৮১ সালে ফাউন্ড্রি বা টিউবওয়েল তৈরি ও আবাসন ব্যবসা শুরু করেন। যার নাম দেন রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডে (Rangpur Foundry Limited) যাকে সংক্ষেপে বলা হয় আর এফ এল (RFL)।


প্রাণের মালিকের নাম কি?

রংপুরে ১৯৮১ সালে অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৫ সালে বাবার মৃত্যুর পর প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের মালিক/চেয়ারম্যান ও সিইও হিসেবে আহসান খান চৌধুরী দায়িত্ব পালন করেন।



প্রাণ এর পূর্ণরূপ কি?

PRAN (প্রাণ) এর পূর্ণরূপ হল— Programme for Rural Advancement Nationally. ১৯৮১ সালে, টিউবওয়েল ও কৃষিসহায়ক যন্ত্রপাতি তৈরির মাধ্যমে শুরু হয় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পথচলা। পরবর্তীতে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের মালিক আমজাদ খান চৌধুরী কৃষিপণ্য উৎপাদনে আগ্রহী হয়।



১৯৮৫ সালে নরসিংদীতে স্বল্প পরিসরে জমি ইজারা নিয়ে কলা, পেঁপে, আনারস, রজনীগন্ধা ইত্যাদি চাষ করা শুরু করে। ১৯৮৫ সালে কৃষিজাত পণ্য উদপাদনের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন অ্যাগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিডেট, যার ব্রান্ড নাম হলো প্রাণ।



আরএফএল এর পূর্ণরূপ কি?

আরএফএল ( RFL) এর পূর্ণরূপ হল- রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড (Rangpur Foundry Limited) সংক্ষেপে বলা হয়- আর এফ এল (RFL)। রংপুরে ১৯৮১ সালে আমজাদ খান চৌধুরীর হাত ধরে আরএফএল যাত্রা শুরু করে। 



প্রাণ কোম্পানির বেতন কত?

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ খাদ্য পণ্য সামগ্রী প্রক্রিয়াজাতকরণ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল কোম্পানি।প্রতিনিয়ত এ সকল বিভিন্ন পদে লোক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরির মধ্যে প্রাণ কোম্পানি সবার পছন্দের শীর্ষে রয়েছে। প্রাণ আরএফএল কোম্পানিতে চাকরির ক্ষেত্রে যেমন বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা রয়েছে তেমনি নিয়োগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ অভিজ্ঞ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেয়া হয়ে থাকে। 



প্রাণ কোম্পানিতে কর্মচারীর পদ অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। প্রাণ কোম্পানির নিম্ন পদস্থ একজন কর্মীর সর্বনিম্ন বেতন ১২,৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৮ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। অপর দিকে প্রাণ কোম্পানির একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার মাসিক বেতন ৩৮ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।



আরএফএল বাংলাদেশ কাস্টমার কেয়ার নম্বর?

আরএফএল বাংলাদেশ কাস্টমার কেয়ার দিনে ২৪ ঘন্টা সপ্তাহে সাত দিন সেবা প্রদান করে থাকে। কাস্টমারের যেকোনো সমস্যার সমাধানে তারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। পণ্য কেনা, ডিলারশিপ, পণ্যের কোন প্রকার সমস্যা জনিত কারণ এবং পণ্য ডেলিভারির পর বিশেষ প্রয়োজনে পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়ে তাদের নিজস্ব একটি নিয়ম-নীতি রয়েছে। 


কেতারা কাস্টমার কেয়ারে কল করে কিংবা আরএফএল এর ওয়েবসাইটে যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের সকল সমস্যার সমাধান নিতে পারে।


হটলাইন : 0807777777 

Email : crd@prangroup.com-


আরএফএল এর পণ্য

আরএফএল বিভিন্ন ধরনের পণ্য সামগ্রী উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণ করে থাকে। আর এফ এল এর পণ্য সমূহের মধ্যে প্লাস্টিক গৃহাস্থলী পণ্য, স্টেশনারি, মেলামাইন, খেলনা, কিচেনওয়্যার, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মেডিকেল এক্সেসরিজ , ফার্নিচার, সাইকেল , ক্যাবলস, পাইপ ফিটিংসসহ যাবতীয় নির্মাণ সামগ্রী  আরএফএল উৎপাদনও বাজারজাতকরণ করে। এছাড়াও লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্লাস্টিক খাতে ১৫০০ পণ্য রয়েছে।



প্রাণ কোম্পানির ইতিহাস



প্রাণ কোম্পানির পণ্য

প্রাণ কোম্পানি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ খাদ্য পণ্য সামগ্রী প্রক্রিয়াজাতকরণের একটি প্রতিষ্ঠান।  খাদ্যসামগ্রীর উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির প্রোডাক্ট লাইনে রয়েছে ৫০০টিরও বেশি পণ্য। দেশজুড়ে বিস্তৃত ১০টি অত্যাধুনিক কারখানায় এসব পণ্য উৎপাদিত হয়ে থাকে।


প্রাণ কোম্পানির পণ্য সমূহ হল-  ফ্রুট ড্রিংক, রুটি, চানাচুর, স্ন্যাকস, বিস্কুট, ক্যাচআপ, সস, নুডলস, জেলি, রান্নার মসলা, সুগন্ধি চাল, তেল, ঘি, ম্যাংগো জুস, পানীয়, মিনারেল ওয়াটার, বেকারি, কার্বনেটেড বেভারেজ, রন্ধনসম্পর্কীয়, মিষ্টান্ন, এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার, কনফেকশনারি ও ফ্রোজেন ফুড ইত্যাদি।

Post a Comment

0 Comments