বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কবে প্রতিষ্ঠিত হয়

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (Bangladesh International Criminal Tribunal) ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সংঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধসমূহের বিচার করার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলের ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রধান রাজনৈতিক ইশতেহার ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা। আওয়ামী লীগের একজন সাংসদ ২০০৯ সালের ২৯ শে জানুয়ারি তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী জাতীয় সংসদে যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের প্রস্তাব পেশ করে এবং তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। 


ফলে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের ৩৯ বছর পর বিচারকার্য সম্পন্ন করা হয়। আজকে আর্টিকেলে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কবে প্রতিষ্ঠিত হয় এ বিষয়ে আলোচনা করব, ইনশাআল্লাহ।



বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কবে প্রতিষ্ঠিত হয়



বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কবে প্রতিষ্ঠিত হয়

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে ২০১০ সালের ২৫ শে মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়। এ সময় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনজীবী প্যানেল এবং তদন্ত সংস্থা গঠন করা হয়। 


১৯৭১ সালে বাংলাদেশে স্বাধীনতা লাভের উদ্দেশ্যে মুক্তিযোদ্ধা চলাকালীন সময়ে সংঘটিত মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার বিষয়ে ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক দলের প্রধান ইসতেহার ছিল যুদ্ধাপদের বিচারকার্য সম্পন্ন করা। 


বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। তৎকালীন সরকার আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক দলের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী খুব দ্রুতই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করে। 


সরকার গঠনের পরপরই বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে ২০০৯ সালের ২৯ শে জানুয়ারি সিলেট ৩ আসনের সাংসদ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাব পেশ করেন। 


তৎকালীন গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের প্রধানমন্ত্রীসহ সিনিয়র সাংসদরা প্রস্তাবটিকে সমর্থন জানান। ফলে মাননীয় স্পিকার তা অনুমোদন দেয়া হবে কিনা এই প্রশ্নে ভোট গ্রহণ করেন। মৌখিক ভোটে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়। 


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস অ্যাক্ট ১৯৭৩ অনুযায়ী সংসদে গৃহীত প্রস্তাব বাস্তবায়নে সরকার অভিযুক্তদের তদন্ত ও বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং ২০০৯ সালের ২৫ শে মার্চ সরকারের পক্ষ থেকে বিচার সংক্রান্ত ঘোষণাটি আসে। বাংলাদেশের শীর্ষ আইনজীবী এবং নাগরিক সমাজের মতামত ও পরামর্শ অনুযায়ী সরকার ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট  সংশোধনের উদ্যোগ নেয়। 


২০০৯ সালের ২১ শে মে এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার বিশেষজ্ঞদের মতামত চেয়ে ট্রাইবুনাল অ্যাক্ট আইন কমিশনে পাঠানো হয়। আইন কমিশন ১৯৭৩ সালে প্রণীত ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট দেশের বিশেষজ্ঞ আইনজীবী, বিচারপতি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং আরও কয়েকজন আইনজ্ঞের মতামতের ভিত্তিতে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে সরকারকে সংশোধন আনার জন্য পরামর্শ দেয়। 


অতঃপর আইন কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা করে ১৯৭৩ সালে প্রণীত আইনকে যুগোপযোগী করার জন্য ২০০৯ সালের ৯ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কিছু সংশোধনী জাতীয় সংসদে মৌখিক ভোটে পাশ করা হয়।


বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীকেও বিচারের আওতায় আনার বিধান যুক্ত করা হয় এবং 'ট্রাইব্যুনাল স্বাধীনভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করবে' এই মর্মে সুস্পষ্ট আইনগত বিধান সন্নিবেশ করা সহ আরও কয়েকটি বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়।১৯৭১ সালের স্বাধীনতা লাভের ৩৯ বছর পর ২০১০ সালের ২৫ মার্চ যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল, আইনজীবী প্যানেল এবং তদন্ত সংস্থা গঠন করা হয়।


নাগরিক সমাজের দাবি এবং তাদের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পুরাতন হাইকোর্ট ভবনকে আদালত হিসেবে প্রস্তুত করা হয়।এরপর মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেফতার এবং তাদের অপরাধের বিষয়ে তদন্তের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।


১৯৭১ সালের গণহত্যা, হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন এবং অগ্নি সংযোগের মত গুরুতর মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে ২০১০ সালের ২৫ শে মার্চ পুরনো হাইকোর্ট ভবনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়। 


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন ১৯৭৩ এর অধীনে বিচার কার্য শুরু হয়। ২০১২ সালের ২২ শে মার্চ বিচারে গতি আনতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ নামে আরও একটি আদালত গঠন করা হয়। শীর্ষ যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকর হওয়ার পর ২০১৫ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর দুটি ট্রাইব্যুনালকে একটি ভুত করা হয়। 


যুদ্ধ অপরাধীদের বিচারকার্য সম্পাদনে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ এর অবকাঠামো নিম্নে দেওয়া হলো—


বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কবে প্রতিষ্ঠিত হয়



আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন ১৯৭৩ এর ৬ ধারার বলে ২০১০ সালের ২৫ শে মার্চ তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর তিন সদস্য বিশিষ্ট চেয়ারম্যান পদে বিচারপতি মো. নিজামুল হক, বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ এ কে এম জহির আহমেদ কে নিয়োগ দেওয়া হয়। 


বিচারকার্যে গতি আনতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ গঠিত হওয়ার পর এটিএম ফজলে কবির প্রথম ট্রাইব্যুনাল থেকে সরে গিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর চেয়ারম্যানের পদ গ্রহণ করেন। হাইকোর্টের বিচারপতি আনোয়ারুল হক তার স্থলাভিষিক্ত হন। 


বিচারপতি মো. নিজামুল হক, বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের কর্মরত বিচারপতি। বিচারপতি একেএম জহির আহমেদ অসুস্থতার জন্য অব্যাহতি চাইলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। বিচারপতি একেএম জহির আহমেদ এর জেলা পর্যায়ে ৩০ বছর বিচারক হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা ছিল। ২০১২ সালের ২৯ আগস্ট বিচারপতি একেএম জহির আহমেদ এর জায়গায় হাইকোর্টের বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন কে স্থলাভিষিক্ত করা হয়। 


২০১২ সালের ১১ ই ডিসেম্বর বিচারপতি মো. নিজামুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান পদত্যাগ করলে ২০১২ সালের ১৩ ই ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। 


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান ট্রাইব্যুনাল ২ -এর সদস্য বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর নতুন সদস্য হিসেবে হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া নিয়োগ প্রাপ্ত হন। 


২০১৩ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির স্বাভাবিক নিয়মে অবসরে যান। ২০১৪ সালের ২৪ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম কে নিয়োগ দেওয়া হয়। 


২০১৫ সালের ১৫ ই সেপ্টেম্বর বিচারপতি আনোয়ারুল হক কে চেয়ারম্যানএবং  বিচারপতি মোহাম্মদ শাহিনুর ইসলাম ও হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি মোহাম্মদ সোহরাওয়ার্দী কে সদস্য করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ পুনর্গঠন করা হয়। এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ কে নিষ্ক্রিয় করা হয়। 


বিচারপতি এনায়েতুর রহিম, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি মোঃ মজিবুর রহমান মিয়া কে পুনরায় হাইকোর্টে ফেরত পাঠানো হয়। 




আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২

১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ গঠন করা হলেও বিচার প্রক্রিয়া আরও গতিশীল করতে ২০১২ সালের ২২ শে মার্চ ৩ সদস্য বিশিষ্ট নতুন আরো একটি আদালত ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। এই ট্রাইব্যুনাল এর নাম হয়  আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ বা ICT - 2 .



আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর চেয়ারম্যান হিসেবে  আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান এটিএম ফজলে কবির নিযুক্ত হন। অন্য দুজন হলেন হাইকোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এবং ট্রাইবুনাল ১ এর রেজিস্টার বিচারপতি মোহাম্মদ শাহিনুর ইসলাম। 


২০১২ সালের ১১ ই ডিসেম্বর বিচারপতি মো. নিজামুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান পদত্যাগ করলে ২০১২ সালের ১৩ ই ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। 


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান ট্রাইব্যুনাল ২ -এর সদস্য বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ -এর নতুন সদস্য হিসেবে হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া নিয়োগ প্রাপ্ত হন। 


২০১৩ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির স্বাভাবিক নিয়মে অবসরে যান। ২০১৪ সালের ২৪ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ -এর নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম কে নিয়োগ দেওয়া হয়। 


২০১৫ সালের ১৫ ই সেপ্টেম্বর বিচারপতি আনোয়ারুল হক কে চেয়ারম্যানএবং  বিচারপতি মোহাম্মদ শাহিনুর ইসলাম ও হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি মোহাম্মদ সোহরাওয়ার্দী কে সদস্য করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ পুনর্গঠন করা হয়। এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ কে নিষ্ক্রিয় করা হয়। 



বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কবে প্রতিষ্ঠিত হয়



আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তদন্ত সংস্থা

২০১০ সালের ২৫ শে মার্চ ১২ সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ এর একটি আইনজীবী প্যানেল গঠন করা হয়। গোলাম আরিফ ছিলেন প্যানেলর প্রধান তথাপি প্রসিকিউটর। বাকি ১১ জন আইনজীবী হলেন - সৈয়দ রেজাউল রহমান, গোলাম হাসনাইন, জহিরুল হক, রানা দাস গুপ্ত, সৈয়দ হায়দার আলী, নুরুল ইসলাম, খন্দকার আব্দুল মান্নান, জিয়াদ আল-মালুম, সুলতান মাহমুদ, মোশাররফ হোসেন এবং সানজিদা খানম প্রমুখ। 


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও আইনজীবী প্যানেল গঠনের পাশাপাশি একই দিনে প্রাক্তন জেলা জজ ও আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব আব্দুল মতিন এর সমন্বয়ে ৭ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্তকারী সংস্থা নিয়োগ দেওয়া হয়।


৭ সদস্যবিশিষ্ট তদন্তকারী সংস্থার অন্য সদস্যরা হল- পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আব্দুর রহিম, সাবেক উপ-মহাপরিদর্শক কুতুবুর রহমান, মেজর (অব.) এ এস এম শামসুল আরেফিন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি)   তিনজন যতক্রমে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মীর শহিদুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম এবং আব্দুর রাজ্জাক খান প্রমুখ। 

Post a Comment

0 Comments