বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, অর্থনীতিবিদ, সামাজিক উদ্যোক্তা, সমাজসেবক এবং ২০২৪ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস। তিনি ৮ই আগস্ট ২০২৪ সাল থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ডক্টর ইউনুস সেই সাতজন ব্যক্তির একজন যারা নোবেল শান্তি পুরস্কার এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পেয়েছেন।
এছাড়াও তিনি বিভিন্ন পর্যায়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। আজকে আর্টিকেল থেকে জানবো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস এর বাড়ি কোথায়, কর্মজীবন এবং পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পর্কে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস এর বাড়ি কোথায়
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস এর বাড়ি ব্রিটিশ ভারতের বাংলা প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) চট্টগ্রামের হাটহাজারির কাপ্তাই সড়কের বাথুয়া গ্রামে। ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস ১৯৪০ সালের ২৮শে জুন একটি বাঙালি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা হাজী দুলা মিয়া সওদাগর। তিনি ছিলেন একজন জহুরি। মায়ের নাম সুফিয়া খাতুন।ডক্টর ইউনুস ছিলেন নয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়তম সন্তান।
ডক্টর ইউনুস এর ব্যক্তিগত জীবন ও পরিবার
ডক্টর ইউনুস ১৯৭০ সালে প্রথম বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৬৭ সালে ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা কালীন সময় ভেরা ফরোস্টেনকোর সাথে তার পরিচয় হয়। ভেরা ফরোস্টেনকো ছিলেন ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় এর রাশিয়ান সাহিত্যের একজন ছাত্রী এবং যুক্তরাষ্ট্রেরট্রেন্টন, নিউ জার্সিতে রাশিয়ান অভিবাসীদের কন্যা। ১৯৭৯ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। এই দম্পতির মেয়ে মনিকা ইউনূস চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মেয়ের জন্মের কয়েক মাস পরেই , ভেরা দাবী করেন যে বাংলাদেশ শিশু পালন করার জন্য ভালো জায়গা নয় তাই তিনি নিউ জার্সিতে ফিরে যান।
ডক্টর ইউনুস পরবর্তীতে ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের গবেষক আফরোজি ইউনুস কে বিয়ে করেন। আফরোজি ইউনুস পরবর্তীতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৮৬ সালে তাদের মেয়ে দিনা আফরোজ ইউনুস জন্মগ্রহণ করেন।
ডক্টর ইউনুস এর শৈশবকাল ও কর্মজীবন
ডক্টর ইউনুস ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের সংগঠিত দুর্ভিক্ষের সময় দারিদ্রতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন। তিনি মনে করেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। এই চিন্তা-ভাবনা থেকে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন।
ডক্টর ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৭৪ সালে। যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।ডক্টর ইউনুস ও তার সহযোগীরা প্রকল্পটিকে আরো কার্যকর করতে 'গ্রাম সরকার' কর্মসূচি প্রস্তাব করেন। যা পরবর্তীতে ১৯৭০ দশকের শেষের দিকে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রবর্তন করেন। ডক্টর ইউনুস এর ক্ষুদ্র ঋণ ধারণা 'ইনফো লেডি সোশ্যাল এন্টারপ্রেনারশিপ' বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশে উদ্ভাবকদের সহায়তার জন্য প্রোগ্রামের মত কর্মসূচিকে অনুপ্রাণিত করে।
গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা
ডক্টর ইউনুস বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেয়ার জন্য ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণ গ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করেন। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক ' সংহতি দল' পদ্ধতি ব্যবহার করে। গ্রামীণ ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরীবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অনন্য পদ্ধতির প্রয়োগ করে।
ক্ষুদ্রঋণ এর সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস্য খামার ঋণ এবং শেষ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত এমনকি যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য শিল্প উন্নত দেশ সমূহে গ্রামীণ ব্যাংকের মডেল ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ হয়।
ড ইউনুস কোন বিষয়ে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন
ডক্টর ইউনুস ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্রঋণ ও ক্ষুদ্রবিত্ত ধারণার প্রেরণার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮ টি সম্মান সূচক ডক্টরের ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ডক্টর ইউনুস ১৯৭৮ - ২০২১ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকসহ প্রায় ১৪৫ টি পুরস্কার অর্জন করেন। ডক্টর ইউনুস ওয়ার্ড ইকোনোমিক ফোরাম ২০০৯ সালের বার্ষিক সভায় বক্তব্য রেখেছেন , দাভোস, সুইজারল্যান্ড।
ডক্টর ইউনুস এর পুরস্কার ও সম্মাননা
১৯৭৮ সালে প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড।
১৯৮৪ সালে রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার, ফিলিপাইন।
১৯৮৫ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড।
১৯৮৭ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার, বাংলাদেশ।
১৯৮৯ সালে আগা খান অ্যাওয়ার্ড।
১৯৯৩ সালে কেয়ার পুরস্কার।
১৯৯৩ সালে মানবহিতৈষণা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯৩ সালে মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার,শ্রীলঙ্কা।
১৯৯৩ সালে রিয়াল এডমিরাল এম এ খান স্মৃতি পদক,বাংলাদেশ।
১৯৯৪ সালে বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯৪ সালে পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৪ সালে ডঃ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম স্মৃতি স্বর্ণ পদক, বাংলাদেশ।
১৯৯৫ সালে ম্যাক্স সছমিধেইনি ফাউন্ডেশন ফ্রিডম পুরস্কার,সুইজারল্যান্ড।
১৯৯৫ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন রোটারারি ক্লাব ফাউন্ডেশন পুরস্কার, বাংলাদেশ।
১৯৯৬ সালে আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার।
১৯৯৬ সালে ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট আলামনাই পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯৭ সালে আন্তর্জাতিক একটিভিটিস্ট পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯৭ সালে প্লানেটরি কনশিয়াশনেস বিজনেস ইনোভেশন পুরস্কার, জার্মানি।
১৯৯৭ সালে হেল্প ফর সেলফ হেল্প পুরস্কার,নরওয়ে।
১৯৯৭ সালে শান্তি মানব পুরস্কার (ম্যান ফর পিস এওয়ার্ড), ইতালি।
১৯৯৭ সালে বিশ্ব ফোরাম পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯৮ সালে ওয়ান ওয়ার্ল্ড ব্রডকাস্টিং ট্রাস্ট মিডিয়া পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (বিশ্ব)।
১৯৯৮ সালে দ্যা প্রিন্স অফ আউস্তুরিয়া এ্যাওয়ার্ড ফর কনকর্ড, স্পেন।
১৯৯৮ সালে সিডনি শান্তি পুরস্কার, অস্ট্রেলিয়া।
১৯৯৮ সালে অযাকি (গাকুডো) পুরস্কার, জাপান।
১৯৯৮ সালে জাস্টটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার,ফ্রান্স ( Les Justes D’or )।
১৯৯৮ সালে রাথিন্দ্রা পুরস্কার, ইন্ডিয়া।
১৯৯৮ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার, ইন্ডিয়া।
১৯৯৯ সালে রোটারারি এ্যাওয়ার্ড ফর ওয়ার্ল্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং, যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯৯ সালে গোল্ডেন পেগাসাস এ্যাওয়ার্ড, ইটালি।
১৯৯৯ সালে রোমা এ্যাওয়ার্ড ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান, ইটালি।
২০০০ সালে অমেগা এ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্সি ফরব লাইফ টাইম এচিভমেন্ট, সুইজারল্যান্ড।
২০০০ সালে এ্যাওয়ার্ড অফ দ্যা মেডেল অফ দ্যা প্রেসিডেন্সি,ইটালি।
২০০০ সালে কিং হুসেইন হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, জর্ডান।
২০০০ সালে আই ডি ই বি গোল্ড মেডেল এ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ।
২০০১ সালে আরতুসি পুরস্কার, ইটালি।
২০০১ সালে গ্র্যান্ড প্রাইজ অফ দ্যা ফুকুওকা এশিয়ান কালচার পুরস্কার, জাপান।
২০০১ সালে হো চি মীণ পুরস্কার, ভিয়েতনাম।
২০০১ সালে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পুরস্কার ‘কাজা ডি গ্রানাডা’, স্পেন।
২০০১ সালে নাভারা ইন্টারন্যাশনাল এইড এ্যাওয়ার্ড, স্পেন।
২০০২ সালে মহাত্মা গান্ধী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৩ সালে বিশ্ব টেকনোলজি নেটওয়ার্ক পুরস্কার, যুক্তরাজ্য।
২০০৩ সালে ভলভো পরিবেশ পুরস্কার, সুইডেন।
২০০৩ সালে জাতীয় মেধা পুরস্কার, কলম্বিয়া।
২০০৩ সালে দ্যা মেডেল অফ দ্যা পেইন্টার অসওয়াল্ড গুয়ায়াসামিন পুরস্কার, ফ্রান্স।
২০০৪ সালে তেলিছিনকো পুরস্কার, স্পেন।
২০০৪ সালে সিটি অফ অরভিতো পুরস্কার, ইটালি।
২০০৪ সালে দ্যা ইকোনমিস্ট ইনোভেশন পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৪ সালে ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৪ সালে লিডারশীপ ইন সোশ্যাল অন্টাপ্রিনেয়ার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৪ সালে প্রিমিও গ্যালিলীয় ২০০০ স্পেশাল প্রাইজ ফর পিস ২০০৪, ইটালি।
২০০৪ সালে নিক্কেই এশিয়া পুরস্কার, জাপান।
২০০৪ সালে ফিলাডেলফিয়ার হোয়ার্টন স্কুল অব দ্য ইউনিভার্সিটি অব পেন্সিল্ভেনিয়া তাকে গত "২৫ বছরে ২৫ জন সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যবসায়িক ব্যক্তিদের মধ্যে একজন" হিসেবে নির্বাচন করে।
২০০৫ সালে গোল্ডেন ক্রস অফ দ্যা সিভিল অর্ডার অফ দ্যা সোশ্যাল সলিডারিটি,স্পেন।
২০০৫ সালে ফ্রিডম এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৫ সালে বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল, বাংলাদেশ।
২০০৫ সালে প্রাইজ ২ পন্টে, ইটালি।
২০০৫ সালে ফাউন্ডেশন অফ জাস্টিস, স্পেন।
২০০৬ সালে তার অর্থনৈতিক কাজের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার।
২০০৬ সালে গ্লোব সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড,যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৬ সালে ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট স্বাধীনতা পুরস্কার, নেদারল্যান্ড।
২০০৬ সালে ইতু বিশ্ব তথ্য সংগঠন পুরস্কার, সুইজারল্যান্ড।
২০০৬ সালে সিউল শান্তি পুরস্কার, কোরিয়া।
২০০৬ সালে রস্কার, স্পেন।
২০০৬ সালে দুর্যোগ উপশম পুরস্কার, ইন্ডিয়া।
২০০৬ সালে সেরা বাঙালী, ইন্ডিয়া।
২০০৬ সালে টাইম ম্যাগাজিন তাকে শীর্ষ ১২ জন ব্যবসায়িক নেতার মধ্যে স্থান দেয়, তাকে "এশিয়ার ৬০ বছরের নায়ক"দের মধ্যেও অন্তর্ভুক্ত করে।
২০০৭ সালে গ্লোবাল ট্রেইলব্লেজার পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে এ বি আই সি সি এ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ ইন গ্লোবাল ট্রেড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে সামাজিক উদ্যোক্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে বিশ্ব উদ্যোগী নেতৃত্ব পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে রেড ক্রস স্বর্ণ পদক, স্পেন।
২০০৭ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম শত বার্ষিকী স্মারক, ইন্ডিয়া।
২০০৭ সালে ই এফ আর বাণিজ্য সপ্তাহ পুরস্কার,নেদারল্যান্ড।
২০০৭ সালে নিকলস চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে ভিশন এ্যাওয়ার্ড, জার্মানি।
২০০৭ সালে বাফি গ্লোবাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে রুবিন মিউজিয়াম মানডালা এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৭ সালে সাকাল বর্ষ ব্যক্তিত্ব পুরস্কার, ইন্ডিয়া।
২০০৭ সালে ১ম আহপাডা গ্লোবাল পুরস্কার, ফিলিপাইন।
২০০৭ সালে মেডেল অফ ওনার, ব্রাজিল।
২০০৭ সালে জাতিসংঘ সাউথ-সাউথ সহযোগিতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৮ সালে প্রোজেক্ট উদ্যোগী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক নারী স্বাস্থ্য মিশন পুরস্কার, নিউইয়র্ক।
২০০৮ সালে কিতাকইয়ুশু পরিবেশ পুরস্কার, জাপান।
২০০৮ সালে চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৮ সালে প্রেসিডেন্স পদক, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৮ সালে মানব নিরাপত্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৮ সালে বাৎসরিক উন্নয়ন পুরস্কার, অস্টিয়া।
২০০৮ সালে মানবসেবা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৮ সালে শিশু বন্ধু পুরস্কার,স্পেন।
২০০৮ সালে এ জি আই আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পুরস্কার, জার্মানি।
২০০৮ সালে করিনি আন্তর্জাতিক গ্রন্থ পুরস্কার, জার্মানি।
২০০৮ সালে টু উয়িংস প্রাইজ,জার্মানি।
২০০৮ সালে বিশ্ব মানবতাবাদী পুরস্কার, ক্যালিফোর্নিয়া।
২০০৮ সালে ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড ,ক্যালিফোর্নিয়া।
২০০৮ সালে ইউনুসকে যুক্তরাজ্যের 'প্রসপেক্ট ম্যাগাজিন' এবং যুক্তরাষ্ট্রের 'ফরেন পলিসি' কর্তৃক পরিচালিত একটি উন্মুক্ত অনলাইন জরিপে শীর্ষ ১০০ জন পাবলিক ইন্টেলেকচুয়ালদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান দেওয়া হয়।
২০০৯ সালে এস্টরিল গ্লোবাল ইস্যু’স ডিসটিনগুইশড বুক প্রাইজ, পর্তুগাল।
২০০৯ সালে এইসেনহওয়ের মেডেল ফর লিডারশীপ অ্যান্ড সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৯ সালে গোল্ড মেডেল অফ ওনার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৯ সালে প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, যুক্তরাষ্ট্র।
২০০৯ সালে পি আই সি এম ই টি এ্যাওয়ার্ড, পোর্টল্যান্ড।
২০০৯ সালে বৈরুত লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড।
২০০৯ সালে গোল্ডেন বিয়াটেক এ্যাওয়ার্ড, স্লোভাকিয়া।
২০০৯ সালে ইউনুস স্লোভাকিয়ার ইনফরমাল ইকোনমিক ফোরাম ইকোনমিক ক্লাব দ্বারা প্রদত্ত সর্বোচ্চ পুরস্কার গোল্ডেন বিয়াটেক অ্যাওয়ার্ড পান। যারা স্লোভাক প্রজাতন্ত্রে অর্থনৈতিক, সামাজিক, বৈজ্ঞানিক, শিক্ষাগত এবং সাংস্কৃতিক কৃতিত্ব প্রদর্শন করে তাদের এটি দেয়া হয়।
২০১০ সালে সোলারওয়ার্ল্ড আইন্সটাইন এ্যাওয়ার্ড।
২০২১ সালে ইউনুস ক্রীড়া (ইউনুস স্পোর্টস হাবের মাধ্যমে) উন্নয়নের জন্য তার বিস্তৃত কাজের জন্য অলিম্পিক লরেল পুরস্কার পান।
২০২১ সালে ইউনুসকে ইউনাইটেড নেশনস ফাউন্ডেশনের চ্যাম্পিয়ন অব গ্লোবাল চেঞ্জ পুরস্কার দেওয়া হয়। মানব মর্যাদা, সমতা এবং ন্যায়বিচার বৃদ্ধির জন্য তার আলোকিত নেতৃত্ব এবং উদ্ভাবনের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
Three Farmers of Jobra : Department of Economics, Chittagong University (1974).
Planning in Bangladesh : Format, Technique, and priority, and other Essays, Rural Studies project, Department of Economics, Chittagong University (1976).
Jorimon and others : Faces of poverty (co-authors : Saiyada Manajurula isalama, Arifa Rahman ) Grameen Bank (1991).
Grameen Bank, as I see it , Grameen Bank (1994).
Banker to the Poor : Micro-landing and the battle against World Poverty, public affairs (2003).
0 Comments